Breaking News

কুকুর-বিড়াল কাঁদলে তা কী কুসংস্কার নাকি এর কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তিও আছে?

Image
 

শিলিগুড়িবার্তা ওয়েবডেস্ক, ২৯ ডিসেম্বর : বর্তমানে বৈজ্ঞানিক ভাবে এত উন্নত ও আধুনিক হওয়ার পরেও এখনও গ্রাম-গঞ্জে কুকুর-বিড়ালের কান্নাকে অমঙ্গল হিসেবে বিবেচনা করেন অনেকেই। বাড়িতে বা আশেপাশে কুকুর বা বিড়াল কাঁদলে সকলেই তাকে তৎপর হয়ে ওঠে।

 
এর পাশাপাশি অনেকের মুখেই শোনা যায়, না জানি আবার কোন অমঙ্গলের পাল্লায় পড়তে যাচ্ছি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে এটা কী সত্যিই কুসংস্কার নাকি এর কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তিও আছে? অনেকে বলছেন এটা কুসংস্কার নয়, এর পিছনে রয়েছে যুক্তি সঙ্গত কারণ। বিজ্ঞান বলছে, কুকুর-বিড়ালদের মধ্যে পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি আঁচ করার বা সেন্স করার ক্ষমতা অত্যন্ত প্রবল। তাই কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আগে আবহাওয়া এবং তার পরিমণ্ডলের যে পরিবর্তন হয় তা মানুষের বুঝতে পারার অনেক আগেই বুঝতে পারে এই শ্রেণির প্রাণী। আর তাই আতঙ্কে কান্না শুরু করে দেয়। এছাড়া বাড়ির কাছে কোনও কুকুর বিড়ালের ক্রন্দন শুনলে সেই বিপর্যয়ের আতঙ্ক গ্রাস করে অনেক প্রবীণ ব্যক্তির মধ্যেও। সুতরাং, বিষয়টির মধ্যে শুধুই কুসংস্কার আছে তা মোটেই নয়। এর পাশাপাশি রয়েছে বাস্তবতাও।

Share With:


Leave a Comment

  

Other related news